কাপুরুষ না কালপুরুষ
আমার মতো নগন্য মানুষের আত্মজীবনি লেখা ঠিক শোভা পায় না। সে ধৃষ্টতাও করি না। জীবনের কিছু গল্প শোনাতে পারি মাত্র। নিজের কিছু উপলব্দ্ধি বলতে পারি। সেটা জীবনের গল্পকথা হতে পারে বড়জোড় আত্মকথা।
সেদিন দুপুরে প্রতিদিনের কাজের জায়গায় বসে আছি, কাজের চাপ সেরকম ছিল না। অলস দুপুরে একটু ঝিমুনিও এসেছিল চোখের পাতায়। হঠাৎ মোবাইল ফোনটা বেজে উঠল।ফোনের পর্দায় কার নাম ভেসে উঠেছে সেটা না দেখেই ফোন ধরে অলস গলায় বললাম - হ্যালো ...... ও প্রান্ত থেকে বলল কি রে ঘুমাচ্ছিস না কি ? বললাম না না ঘুমাবো কেন ! এই একটু ঝিমাচ্ছিলাম। ও প্রান্তে আমার দাদা, না না নিজের রক্তের সম্পর্কের দাদা নয় , আমার ছোট্টবেলার খেলার সাথি। একই সাথে দু-জনের বড় হয়ে ওঠা। তা যাই হোক,আমি বললাম - বল কেমন আছো ? বলল ওই আছি আর কি! আমি বললাম বৌদি কেমন আছে ? দাদা বলল বৌদিরা সবসময় ভালোই থাকে। আমি বললাম এখন কোথা থেকে ফোন করছ ? বলল এই বর্ধমানে দিকে অফিসের কিছু কাজ ছিল বুঝলি, কাজ শেষ করে বাবার বাড়ি চললাম। মা-বাবার সাথে দেখা করে সন্ধ্যে নাগাদ তোর বৌদি মানে আমার বৌয়ের বাড়ি যাব। আমি হেসে বললাম সে কি গো ! বৌয়ের বাড়ি কিরকম ! ওটা তোমার বাড়ি নয় ? বলল না রে আমার বাড়ী নেই, বাবা-মায়ের বাড়ী আছে, বৌ-এর বাড়ী আছে, কিন্তু ভালো করে ভেবে দেখ পুরুষ মানুষের কোন বাড়ী থাকেনা। আমি একটু চুপ করে গেলাম তারপর বললাম তোমার কি হয়েছে বলতো ? দাদা বলল কিছু না রে। একটু থেমে বলল,আর ভালোলাগছে না বুঝলি, চলনা ভাই কোথাও থেকে কয়েকদিন ঘুরে আসি। বললাম সে তো ভালো কথা, চলোনা সবাই মিলে কোথাও যাই, বেশ মজা হবে .... দাদা বলে উঠল না না সবাই মিলে নয় শুধু তুই আর আমি, দূরে কোথাও সবুজ গাছ-গাছালির মাঝে। দুজনে আবার একসাথে দৌড়াব,খেলব, ঝগড়া করব।
আমার মনটা কেমন যেন উদাস হয়েগেল। বললাম সত্যি করে বলতো তোমার কি হয়েছে ? বলল না না কিছু না। তারপর একতরফা শুধু দাদা বলেগেল , আমি চুপ করে শুনলাম। বলল আচ্ছা ভাই তুই কখনও ভেবে দেখেছিস যে শুধু মেয়েদেরই কি অনেক রূপ! যেমন মা, মেয়ে, বোন, স্ত্রী । পুরুষদের কি এই রূপান্তর থাকে না ? কারোর ছেলে, কারোর ভাই, কারোর স্বামী, কারোর বাবা। এই রূপান্তর হতে হতে কি তাদের মনে কোন কষ্ট হয়না ? একটু ভেবে দেখ, যখন ছোট ছিলিস তখন মা কাকিমা তোকে আমাকে জড়িয়ে ধরে কত আদর করতো, দিদিরা বোনেরা কাছে এসে জড়িয়ে ধরত, কিন্তু যেই বয়ঃসন্ধিতে এসে পৌঁছালি সবাই যেন কেমন হঠাৎ করে দূরে সরে গেল। মায়েরা আর গালে চুমু দিয়ে আদর করে না, বোনেরা দিদিরা দূর থেকে ভালোবাসা জানায়, কিন্তু তাদের ভালোবাসার স্পর্শ আর পাওয়া যায় না। শুধু অসুস্থ হলে মা মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়। এরপর যখন নিজের মেয়ে হলো তখন তাকে কত আদর করি, সে ছোট্ট ছোট্ট হাতে জড়িয়ে ধরে কত হামি দেয় কিন্তু যেই একটু বড় হল অমনি কেমন যেন দূরে সরে যায়। তারা আমায় ভালোবাসেনা তা কিন্তু নয় কিন্তু সেই ভালোবাসার স্পর্শ আর পাই না , বড় কষ্ট হয়রে।
মেয়েদের দুঃখ কষ্ট নিয়ে অনেক সাহিত্য সৃষ্টি হল কিন্তু পুরুষদের মনের কষ্ট, টানাপোড়েন নিয়ে কেন যে কেউ সে ভাবে লিখল না !!
একদিকে ছেলের বিয়ের পর মা ছেলের কথা বুঝেও বোঝেনা, অপরদিকে স্ত্রী অবুঝ।বৌয়ের হয়ে কথা বললে মা-বাবা বলবে ছেলে বৌয়ের আঁচল ধরে আছে, আবার মায়ের হয়ে কথা বললে বৌ বলবে স্বামী মায়ের আঁচল এখনও ছাড়তে পারেনি। পুরুষের জীবনে এ-এক অদ্ভুত পরিস্থিতি। মা-বাবাকে সঙ্গে নিয়ে থাকলে বৌ বলবে আমার আলাদা সংসার চাই, স্বাধীনতা চাই। আবার মা-বাবাকে ছেড়ে বৌ কে নিয়ে আলাদা সংসার করলে মা-বাবা বলবে ছেলে পর হয়ে গেছে, আমাদের আর দেখে না।
কেউ কিন্তু পুরুষ মানুষটির মনের কষ্ট জানতে চায় না। তার মানসিক পরিস্থিতি নিয়ে ভাবেনা। তারা নিজেদের মধ্যে পুরুষ মানুষটির উপর অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই নিয়ে ব্যস্ত। কিন্তু একজন পুরুষ যে দুজনকেই চায়। মায়র প্রত্যক্ষ স্নেহও যেমন তার প্রয়োজন, তেমনই প্রেয়সীর স্পর্শ, ভালোবাসাও তার কাম্য। কিন্তু কে বোঝাবে বল ! তাদের আনুসাঙ্গীক চাহিদার কথা আর নাই বা বললাম। এক এক সময় বড় কষ্ট হয় বুঝলি। এই পর্যন্ত শুনে আমি বললাম দাদা এটাই তো জীবন।
বলল জানি এটাই জীবন কিন্তু কতদিন ?
বললাম কি বলতে চাইছ ঠিক বুঝলাম না।
বলল ছাড় ওসব কথা, এতক্ষন কি বলতে কি বললাম, যা বলেছি ভুলে যা।
সেদিন দুপুরে প্রতিদিনের কাজের জায়গায় বসে আছি, কাজের চাপ সেরকম ছিল না। অলস দুপুরে একটু ঝিমুনিও এসেছিল চোখের পাতায়। হঠাৎ মোবাইল ফোনটা বেজে উঠল।ফোনের পর্দায় কার নাম ভেসে উঠেছে সেটা না দেখেই ফোন ধরে অলস গলায় বললাম - হ্যালো ...... ও প্রান্ত থেকে বলল কি রে ঘুমাচ্ছিস না কি ? বললাম না না ঘুমাবো কেন ! এই একটু ঝিমাচ্ছিলাম। ও প্রান্তে আমার দাদা, না না নিজের রক্তের সম্পর্কের দাদা নয় , আমার ছোট্টবেলার খেলার সাথি। একই সাথে দু-জনের বড় হয়ে ওঠা। তা যাই হোক,আমি বললাম - বল কেমন আছো ? বলল ওই আছি আর কি! আমি বললাম বৌদি কেমন আছে ? দাদা বলল বৌদিরা সবসময় ভালোই থাকে। আমি বললাম এখন কোথা থেকে ফোন করছ ? বলল এই বর্ধমানে দিকে অফিসের কিছু কাজ ছিল বুঝলি, কাজ শেষ করে বাবার বাড়ি চললাম। মা-বাবার সাথে দেখা করে সন্ধ্যে নাগাদ তোর বৌদি মানে আমার বৌয়ের বাড়ি যাব। আমি হেসে বললাম সে কি গো ! বৌয়ের বাড়ি কিরকম ! ওটা তোমার বাড়ি নয় ? বলল না রে আমার বাড়ী নেই, বাবা-মায়ের বাড়ী আছে, বৌ-এর বাড়ী আছে, কিন্তু ভালো করে ভেবে দেখ পুরুষ মানুষের কোন বাড়ী থাকেনা। আমি একটু চুপ করে গেলাম তারপর বললাম তোমার কি হয়েছে বলতো ? দাদা বলল কিছু না রে। একটু থেমে বলল,আর ভালোলাগছে না বুঝলি, চলনা ভাই কোথাও থেকে কয়েকদিন ঘুরে আসি। বললাম সে তো ভালো কথা, চলোনা সবাই মিলে কোথাও যাই, বেশ মজা হবে .... দাদা বলে উঠল না না সবাই মিলে নয় শুধু তুই আর আমি, দূরে কোথাও সবুজ গাছ-গাছালির মাঝে। দুজনে আবার একসাথে দৌড়াব,খেলব, ঝগড়া করব।
আমার মনটা কেমন যেন উদাস হয়েগেল। বললাম সত্যি করে বলতো তোমার কি হয়েছে ? বলল না না কিছু না। তারপর একতরফা শুধু দাদা বলেগেল , আমি চুপ করে শুনলাম। বলল আচ্ছা ভাই তুই কখনও ভেবে দেখেছিস যে শুধু মেয়েদেরই কি অনেক রূপ! যেমন মা, মেয়ে, বোন, স্ত্রী । পুরুষদের কি এই রূপান্তর থাকে না ? কারোর ছেলে, কারোর ভাই, কারোর স্বামী, কারোর বাবা। এই রূপান্তর হতে হতে কি তাদের মনে কোন কষ্ট হয়না ? একটু ভেবে দেখ, যখন ছোট ছিলিস তখন মা কাকিমা তোকে আমাকে জড়িয়ে ধরে কত আদর করতো, দিদিরা বোনেরা কাছে এসে জড়িয়ে ধরত, কিন্তু যেই বয়ঃসন্ধিতে এসে পৌঁছালি সবাই যেন কেমন হঠাৎ করে দূরে সরে গেল। মায়েরা আর গালে চুমু দিয়ে আদর করে না, বোনেরা দিদিরা দূর থেকে ভালোবাসা জানায়, কিন্তু তাদের ভালোবাসার স্পর্শ আর পাওয়া যায় না। শুধু অসুস্থ হলে মা মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়। এরপর যখন নিজের মেয়ে হলো তখন তাকে কত আদর করি, সে ছোট্ট ছোট্ট হাতে জড়িয়ে ধরে কত হামি দেয় কিন্তু যেই একটু বড় হল অমনি কেমন যেন দূরে সরে যায়। তারা আমায় ভালোবাসেনা তা কিন্তু নয় কিন্তু সেই ভালোবাসার স্পর্শ আর পাই না , বড় কষ্ট হয়রে।
মেয়েদের দুঃখ কষ্ট নিয়ে অনেক সাহিত্য সৃষ্টি হল কিন্তু পুরুষদের মনের কষ্ট, টানাপোড়েন নিয়ে কেন যে কেউ সে ভাবে লিখল না !!
একদিকে ছেলের বিয়ের পর মা ছেলের কথা বুঝেও বোঝেনা, অপরদিকে স্ত্রী অবুঝ।বৌয়ের হয়ে কথা বললে মা-বাবা বলবে ছেলে বৌয়ের আঁচল ধরে আছে, আবার মায়ের হয়ে কথা বললে বৌ বলবে স্বামী মায়ের আঁচল এখনও ছাড়তে পারেনি। পুরুষের জীবনে এ-এক অদ্ভুত পরিস্থিতি। মা-বাবাকে সঙ্গে নিয়ে থাকলে বৌ বলবে আমার আলাদা সংসার চাই, স্বাধীনতা চাই। আবার মা-বাবাকে ছেড়ে বৌ কে নিয়ে আলাদা সংসার করলে মা-বাবা বলবে ছেলে পর হয়ে গেছে, আমাদের আর দেখে না।
কেউ কিন্তু পুরুষ মানুষটির মনের কষ্ট জানতে চায় না। তার মানসিক পরিস্থিতি নিয়ে ভাবেনা। তারা নিজেদের মধ্যে পুরুষ মানুষটির উপর অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই নিয়ে ব্যস্ত। কিন্তু একজন পুরুষ যে দুজনকেই চায়। মায়র প্রত্যক্ষ স্নেহও যেমন তার প্রয়োজন, তেমনই প্রেয়সীর স্পর্শ, ভালোবাসাও তার কাম্য। কিন্তু কে বোঝাবে বল ! তাদের আনুসাঙ্গীক চাহিদার কথা আর নাই বা বললাম। এক এক সময় বড় কষ্ট হয় বুঝলি। এই পর্যন্ত শুনে আমি বললাম দাদা এটাই তো জীবন।
বলল জানি এটাই জীবন কিন্তু কতদিন ?
বললাম কি বলতে চাইছ ঠিক বুঝলাম না।
বলল ছাড় ওসব কথা, এতক্ষন কি বলতে কি বললাম, যা বলেছি ভুলে যা।
তবে তোর সাথে কিন্তু ঘুরতে যাওয়া ফাইনাল। শুধু তুই আর আমি।
আজ রাখি বুঝলি।
ফোনটা কেটে গেল।
আমি চুপ করে বসে থাকলাম কিছুক্ষণ। দাদার বলা কথাগুলো ভাবতে লাগলাম।
সত্যিই তো, পুরুষ মানুষের মনের টানাপোড়ন নিয়ে তো কেউ ভাবেনা !
এর মাঝে প্রায় দিন কুড়ি কেটেগেছে একটু বেশীও হতে পারে, প্রতিদিনের কাজ কর্মে ব্যস্ত হয়ে পরেছি।
আজ রাখি বুঝলি।
ফোনটা কেটে গেল।
আমি চুপ করে বসে থাকলাম কিছুক্ষণ। দাদার বলা কথাগুলো ভাবতে লাগলাম।
সত্যিই তো, পুরুষ মানুষের মনের টানাপোড়ন নিয়ে তো কেউ ভাবেনা !
এর মাঝে প্রায় দিন কুড়ি কেটেগেছে একটু বেশীও হতে পারে, প্রতিদিনের কাজ কর্মে ব্যস্ত হয়ে পরেছি।
হঠাৎ একদিন খবর পেলাম দাদা একাই ঘুরতে চলেগেছে নাম না জানা দেশে।
হয়তো সেই প্রতিদিনের টানাপোড়েন থেকে মুক্তি পেতে বেছে নিয়েছে আত্মহনন্-এর পথ।
বেশ কয়েক পাতার চিঠি লিখে গিয়েছিল কিন্তু কোন এক অজানা কারণে তাতে কি লেখা ছিল, কেন সে এভাবে চলেগেল তা কেউ জানতে পারেনি - না তার মা-বাবা, না তার স্ত্রী।
অনেকে শুনে বলল ও একটা 'কাপুরুষ' - লড়াই না করে জীবন থেকে পালিয়ে গেল।
সেদিন অনেক রাতে খোলা আকাশের নিচে দাঁয়ে আমার মনে হলো সত্যি কি দাদা 'কাপুরুষ' !
নাকি এই রাতের তারা ভরা আকাশে তীর ধনুক নিয়ে আদি অনন্ত কাল ধরে দাঁড়িয়ে থাকা "কালপুরুষ" যে আজও জীবনের লক্ষ্যভেদ করতে পারল না। আজও আমি নিজেকে দিয়ে নিজের মধ্যে উত্তর খুঁজে বেড়াচ্ছি। উত্তর আজও জানি না,আমি জানি না।
সেদিন অনেক রাতে খোলা আকাশের নিচে দাঁয়ে আমার মনে হলো সত্যি কি দাদা 'কাপুরুষ' !
নাকি এই রাতের তারা ভরা আকাশে তীর ধনুক নিয়ে আদি অনন্ত কাল ধরে দাঁড়িয়ে থাকা "কালপুরুষ" যে আজও জীবনের লক্ষ্যভেদ করতে পারল না। আজও আমি নিজেকে দিয়ে নিজের মধ্যে উত্তর খুঁজে বেড়াচ্ছি। উত্তর আজও জানি না,আমি জানি না।
শুধু চোখের কোনে কয়েক বিন্দু জল জমা হয়, কিন্তু সে জল চোখের বাইরে পড়তে দেওয়া চলবে না। পুরুষ মানুষের যে চোখের জল ফেলতে নেই, হয়তো কষ্টও পেতে নেই।
( পুনঃশ্চ :- এটাই আমার সাথে দাদার ফোনে শেষ কথা। দাদার বলা কথা গুলো একটু সাজিয়ে গুছিয়ে লিখলাম।নিজের থেকে কোন কথা যোগ করিনি। এরপর শুধু দু-একদিন ফেসবুক চ্যাটে সামান্য কথা হয় তারপর সব শেষ ...... দাদার নাম এখানে উল্লেখ করতে পারলাম না, বলা ভালো যে আমিই উল্লেখ করতে চাইলাম না তার জন্য আমি সবার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি )
( পুনঃশ্চ :- এটাই আমার সাথে দাদার ফোনে শেষ কথা। দাদার বলা কথা গুলো একটু সাজিয়ে গুছিয়ে লিখলাম।নিজের থেকে কোন কথা যোগ করিনি। এরপর শুধু দু-একদিন ফেসবুক চ্যাটে সামান্য কথা হয় তারপর সব শেষ ...... দাদার নাম এখানে উল্লেখ করতে পারলাম না, বলা ভালো যে আমিই উল্লেখ করতে চাইলাম না তার জন্য আমি সবার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি )
অসামান্য স্মৃতিচারন আর খুব চেনা চেনা অনেক কিছু। যেন আমার নিজের ও অনেক কথা এখানে বলা আছে। পড়ে যেমন অদ্ভুত ভালো লাগল, তেমনি মনখারাপও করল।
উত্তরমুছুনখুব সহজ করে সহজ কথায় স্মৃতিচারন বা বলা যায় জীবনের গল্প। চরিত্রটার টানাপোড়েন তার কথপকথনে সুন্দর ভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে। শুরুর থেকেই গল্পে একটা একাকি ভাব পাঠকের মনেও জেগে ওঠে। ভাল লাগল।
উত্তরমুছুন